উৎকণ্ঠা, ভীতি, ঘরবন্দি জীবন, অনিশ্চয়তা, আতংক এসব নিয়েই কেটেছে ২০২০। নানা অঘটনের বছর হিসেবে ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে বিদায়ী ২০২০ সাল। এসব অঘটনের মধ্যে করোনাভাইরাসের মহামারি অন্যতম। এ ছাড়া ইরানের প্রভাবশালী জেনারেল কাসেম সোলাইমানি হত্যা, ইরানে ইউক্রেনের যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ ভূপাতিত করার ঘটনা, অস্ট্রেলিয়ার দাবানল, বৈরুত বিস্ফোরণ, ব্রেক্সিট চুক্তি, মুসলিম দেশের ইসরাইলের সাথে মৈত্রী, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনসহ নানা ঘটনার কারণে স্মরণীয় হয়ে থাকবে ২০২০ সাল। বাংলাদেশের জাতীয় ক্ষেত্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি একদিকে যেমন ছিল অর্জন, তেমনি ছিল নিম্নআয়ের মানুষের জীবনে হাহাকার এবং অনেকের জন্য স্বজন হারানোর বেদনা। বিস্তারিত
মানবদেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের শব্দভাণ্ডার
Human body parts vocabulary মানবদেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের শব্দভাণ্ডার |
|
মানব অঙ্গসংস্থানবিদ্যা (Human anatomy) বলতে প্রধানত মানবদেহের গঠন সংক্রান্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে বোঝায়। সামগ্রিক অঙ্গসংস্থানবিদ্যা (একে ইংরেজিতে Topographical anatomy, Regional anatomy বা Anthopotomy-ও বলে) হলো খালি চোখে দৃশ্যমান দৈহিক গাঠনিক পাঠ। মানব দেহ হল একটি মানুষের পূর্ণাঙ্গ দেহ কাঠামো যা মাথা, ঘাড়, ধড় (যাতে অন্তর্ভুক্ত হল বক্ষ এবং পেট), বাহু এবং হাত, পা এবং পায়ের পাতা। মানুষের শরীরের বিভিন্ন অংশের নাম ইংরেজি ও বাংলায় এবং ইংরেজি উচ্চারণ দেওয়া হলো। বিস্তারিত |
হজ ও ওমরাহ
হজ আল্লাহ তাআলার একটি বিশেষ বিধান। হজ ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের একটি। আর্থিক ও শারীরিকভাবে সমর্থ পুরুষ ও নারীর ওপর হজ ফরজ। হজ সম্পর্কে কোরআন শরিফে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আল্লাহর তরফ থেকে সেই সব মানুষের জন্য হজ ফরজ করে দেওয়া হয়েছে, যারা তা আদায়ের সামর্থ্য রাখে।’ (সুরা আল ইমরান; আয়াত: ৯৭)।
শরীয়তের ভাষায়- শরীয়ত নির্দেশিত বিশেষ পদ্ধতিতে ইহরামসহ, ক্বা’বা শরীরে চর্তুদিকে তাওয়াফ করা, ‘সাফা’ ও ‘মারওয়া’ পাহাড়দ্বয়ের মধ্যস্থলে সাঈ করা এবং মাথা মুন্ডানোকে ওমরাহ বলে৷ এটিকে ‘ওমরা’ও বলা হয়৷ এ সম্পর্কে কোরআন করিমে রয়েছে: ‘নিশ্চয় সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নিদর্শনাবলির অন্যতম; তাই যারা হজ করবে বা ওমরাহ করবে, তারা এতদুভয়ের প্রদক্ষিণ (সায়ী) করবে।’ (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ১৫৮)।
এজাহার (F.R.I.) কী, কেন, কোথায় এবং কিভাবে করে
![]() |
কেউ কোনো কারণে কোনো ক্ষতির সম্মুখীন হলে কিংবা কোনো অপরাধের শিকার হলে প্রথমেই সবার ভাবনায় আসে যে কাছের থানায় গিয়ে প্রতিকার চাইতে হবে। কিন্তু থানায় গিয়ে কীভাবে প্রতিকার চাইতে হবে, তা নিয়ে অনেকেই বিভ্রান্তিতে থাকেন। বিশেষ করে থানায় জিডি (সাধারণ ডায়েরি) নাকি এজাহার করবে, তা নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। অনেক সময় বড় কোনো অপরাধ ঘটলেও অনেকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। অনেকে পুলিশের কাছে যাওয়াকে ঝামেলা মনে করেন। আবার গেলেও পুলিশের কাছে ঠিকঠাক উপস্থাপন করতে পারে না। ফলে অনেকেই আইনের সঠিক প্রতিকার নেওয়া থেকে বঞ্চিত হন। এতে অপরাধীরা সুযোগ পায় এবং নীরিহ মানুষেরা বারবার অপরাধের স্বীকার হয়। |
জেনারেল ডায়েরি (G.D.) কী, কেন, কোথায় এবং কিভাবে করে
![]() |
জিডি শব্দটি জেনারেল ডায়েরীর সংক্ষিপ্ত রুপ। প্রতিটি থানায় এবং ফাঁড়িতে একটি ডায়েরীতে ২৪ ঘন্টার খবর রেকর্ড করা হয়। সাধারণ ডায়েরি বা জেনারেল ডায়েরি (জিডি) অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়। জিডি বা জেনারেল ডায়েরি হলো কোনো অপরাধ বা ক্ষতি সংঘটনের আশঙ্কাজনিত বিবরণ। বিভিন্ন রকমের সমস্যার কারণে আমাদের পুলিশের কাছে যেতে হয়। কিছু বিশেষ কারণে নিকটস্থ থানায় পুলিশের কাছে ঘটনার সাধারণ বিবরণ লিখিত আকারে পেশ করাকে সাধারণ ডায়েরি বা জিডি করা বলা হয়। প্রাপ্তবয়স্ক যে কোনো ব্যক্তি থানায় এটি করতে পারবেন। সাধারণত ডায়েরি (জিডি) করার উদ্দেশ্য হলো সমস্যার বিষয়ে থানাকে অবগত করা যাতে ঘটনার গুরুত্ব অনুসারে পুলিশ ব্যবস্থা নিতে পারে। বিস্তারিত |
বেসিক ইংলিশ [৪] : ফলের নাম
ফল সম্পর্কে সম্যক ধারণা এবং পরিচিত ও অপরিচিত বিভিন্ন ফলের নাম বাংলা ও ইংরেজিতে শুদ্ধ উচ্চারণে শেখার সুবিধার্থে ছবি ও ইংরেজি উচ্চারণসহ এখানে দেওয়া হল। আশা করি এটি ইংরেজির নতুন শিক্ষার্থীদের কাজে লাগবে।
ফলের সংজ্ঞা ও শ্রেণিবিভাগ
সব রকম ফল একমাত্র গুপ্তবীজী উদ্ভিদেই তৈরি হয়। এসব উদ্ভিদে ফুল থাকে এবং তাতে সাধারণত বৃতি, দল, পুংকেশর ও গর্ভকেশর থাকে। পুংকেশরে পরাগরেণু ও গর্ভকেশরে ডিম্বক তৈরি হয় এবং পরিণত হলে পরাগায়ণ ঘটে। এরপর গর্ভাশয়ের পরিবর্তন ও পরিবর্ধন ঘটে যার পরিণতিতে একটি পূর্ণাঙ্গ ফলের সৃষ্টি হয়। এই ফলের ভিতরে এক বা একাধিক বীজ থাকতে পারে। কোনো কোনো উদ্ভিদে নিষিক্তকরণ প্রক্রিয়া ছাড়াই ফলের সৃষ্টি হয় এবং এসব ফলে কোনো বীজ হয় না। ফলের উৎপত্তির উপর ভিত্তি করে প্রধানত তিনভাগে ভাগ করা যায়।
বিস্তারিত
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল ও মধ্যম আয়ের দেশ
জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি) সদস্যদেশগুলোকে স্বল্পোন্নত দেশ, উন্নয়নশীল দেশ ও উন্নত দেশ—এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে। ১৯৭৫ সাল থেকে জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের কমিটি সিডিপি সম্প্রতি বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে ওঠার যোগ্যতা অর্জনের স্বীকৃতি দেয়। উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার শর্ত পূরণ করায় বাংলাদেশ এখন আনুষ্ঠানিক আবেদন করতে পারবে। সব ঠিক থাকলে ২০২৪ সালে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক উত্তরণ ঘটবে। বিশ্বব্যাংক সদস্যদেশগুলোকে নিম্ন আয়ের দেশ, নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ, উচ্চমধ্যম আয়ের দেশ এবং উচ্চ আয়ের দেশ—এই চার ভাগে ভাগ করেছে। ২০১৫ সালে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে বেরিয়ে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় এসেছে বাংলাদেশ। বিস্তারিত
বুদ্ধি, ধৈর্য্য এবং জ্ঞান – ৫
বুদ্ধি হলো সহজাত মানসিক ক্ষমতা আর জ্ঞান হলো অর্জিত বিদ্যা। বিদ্যা ও বুদ্ধি দুটিই যাচাইয়ের জন্য ৩০টি প্রশ্ন দেওয়া হল। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করতে হবে। প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার জন্য প্রয়োজন হবে বুদ্ধি, ধৈর্য্য এবং জ্ঞান। সরাসরি কোন প্রশ্নের উত্তর দেখার আগে নিজে চেষ্টা করে দেখা উচিত উত্তর/সমাধান বের করা যায় কিনা। এতে সৃজনশীলতা ও কল্পনাশক্তির বিকাশ হবে। বিস্তারিত
বেসিক ইংলিশ [০৩] : সংখ্যা, সময় এবং তারিখ

ফটোগ্রাফি টিউটোরিয়েল

আগের পোস্টগুলোতে ডিজিটাল ক্যামেরার বিভিন্ন পার্টস, বাটন ও ফিচার/ফাংশন সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে, এখন সে ধারণাকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে ভালো ছবি তোলা যায় তার কিছু বেসিক কলা-কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ক্যামেরার অটোমুড/সীনমুড দিয়ে বিভিন্ন টেকনিক্যাল সেটিংয়ের সিদ্ধান্ত ক্যামেরার উপর ছেড়ে দেয়া গেলেও গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিষয় রয়েছে যা ফটোগ্রাফারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সঠিক সিদ্ধান্ত নির্ভর করে ফটোগ্রাফারের ধারণা, পছন্দ, রুচি, ফ্যান্টাসি ও অভিজ্ঞতার উপর। যেমন ফটোর কম্পোজ, দূরত্ব, এঙ্গেল, পজিশন, ভিউপয়েন্ট, পোস, ওরিয়েন্টেশন, ব্যাকগ্রাউন্ড ইত্যাদি নির্বাচন। তাই সবক্ষেত্রে নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন কোনটি সঠিক কোনটি ভুল। এটি একান্তই ফটোগ্রাফারের নিজস্ব সিদ্ধান্ত। বিস্তারিত