প্রামাণ্যচিত্র ও শিক্ষামূলক ভিডিও
সুয়েজ খাল | কি কেন কিভাবে
প্রায় দেড়শ বছর যাবৎ ভূমধ্য সাগর ও লোহিত সাগরের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে চলেছে সুয়েজ খাল। মিশরের সিনাই উপদ্বীপে মরুভূমির বালি খুড়ে এ খাল তৈরী করা হয়েছে। এখানে দেখা যায় পৃথিবীর অন্যতম এক অভূতপূর্ব দৃশ্য, বিশাল বিশাল সামুদ্রিক জাহাজ ভেসে যায় মরুভূমির মাঝখান দিয়ে। সুয়েজ খাল তৈরী হবার পর ইউরোপ ও ভারতের মাঝে সমুদ্রপথের দূরত্ব প্রায় ৭ হাজার কিলোমিটার কমে যায়। অতীতে সমুদ্র পথে ইউরোপ থেকে সমগ্র আফ্রিকা মহাদেশ ঘুরে এশিয়ায় আসতে সময় লাগত প্রায় ৪ থেকে ৫ মাস, আর সুয়েজ খাল তৈরী হবার পর জাহাজগুলোর সে দূরত্ব অতিক্রম করতে সময় লাগে মাত্র ৩ সপ্তাহ। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ১০ শতাংশ সমুদ্র বাণিজ্য শুধুমাত্র সুয়েজ খালের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
The Suez Canal is a sea-level waterway in Egypt, connecting the Mediterranean Sea to the Red Sea through the Isthmus of Suez. Constructed by the Suez Canal Company between 1859 and 1869, it was officially opened on 17 November 1869. The canal offers watercraft a shorter journey between the North Atlantic and northern Indian Oceans via the Mediterranean and Red Seas by avoiding the South Atlantic and southern Indian Oceans, reducing the journey by approximately 6,000 kilometres (3,700 mi)[citation needed]. It extends from the northern terminus of Port Said to the southern terminus of Port Tewfik at the city of Suez. Its length is 193.30 km (120.11 mi), including its northern and southern access channels. In 2012, 17,225 vessels traversed the canal (average 47 per day).
শব্দ তরঙ্গ
শব্দ এক ধরনের তরঙ্গ। এই শক্তি সঞ্চালিত হয় শব্দ-তরঙ্গের মাধ্যমে । শব্দ তরঙ্গ হলো অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ। কোনো মাধ্যমের কণাগুলোর বা স্তরসমূহের সংকোচন ও প্রসারণের সৃষ্টির মাধ্যমে এই তরঙ্গ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সঞ্চালিত হয়। শব্দের প্রতিফলন ও প্রতিসরন ঘটে। শব্দ হলো এক ধরনের তরঙ্গ যা পদার্থের কম্পনের ফলে সৃষ্টি হয়। মানুষের কানে এই কম্পন ধৃত হলে শ্রুতির অনুভূতি সৃষ্টি হয়। এই তরঙ্গ বায়বীয়, তরল এবং কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়।
কোন স্প্রিংয়ে সংকোচন এবং প্রসারণের দিক এবং তরঙ্গের বেগ একই দিকে হলে তখন তাকে অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ বলা হয়ে থাকে। শব্দ হচ্ছে এ ধরনের অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ। কম্পনের দিক তরঙ্গের বেগের সাথে লম্ব হলে তখন তাকে অনুপ্রস্থ তরঙ্গ বলে হয়। পানির ঢেউ হচ্ছে অনুপ্রস্থ তরঙ্গ। একটা তরঙ্গের পূর্ণ স্পন্দন হয়,তার পর্যায়কাল আছে,কম্পাংক আছে এবং বিস্তার আছে। তরঙ্গের যেকোনো একটি দশা থেকে তার পরবর্তী একই দশার মাঝে দূরত্ব হচ্ছে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য। আবার,প্রতি সেকেন্ডে একটা তরঙ্গ যতটুকু দূরত্ব অতিক্রম করে সেটা হচ্ছে তরঙ্গের বেগ। প্রতি সেকেন্ডে যে কয়টি পর্যায়কাল থাকে সেটি হচ্ছে কম্পাঙ্ক f।
তথ্য, ছবি ও ভিডিও সূত্র: উইকিপিডিয়া, বাংলাপিডিয়া, ইউটিউব, পত্র-পত্রিকা ও ইন্টারনেট