বিখ্যাত ব্যক্তিদের জনপ্রিয় উদ্ধৃতি

বিখ্যাত ব্যক্তিদের জনপ্রিয় কিছু উদ্ধৃতির সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। এখানে বহুল প্রচারিত শতাধিক উদ্ধৃতি দেওয়া হলো। উদ্ধৃতিগুলো কার লেখা তা পাঠকের জানা আছে কিনা যাচাইয়ের জন্য এসব অমর বাণীর স্রষ্টা/লেখকদের নাম সরাসরি দেওয়া হয়নি। ‘উত্তর+’ ক্লিক করলে নাম দেখা যাবে। লেখকদের সন্বন্ধে জানার সুবিধার্থে নামের সাথে বহিঃসংযোগ যুক্ত করা হয়েছে।

১। অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়।
উত্তর+
২। অন্যায় করে লজ্জিত না হওয়া আরেক অন্যায়।
উত্তর+
৩। ইতিহাসের সবচাইতে বড় শিক্ষা এই যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।
উত্তর+
৪। অর্থ যেখানে নাই ভালবাসা সেখানে দুর্লভ।
উত্তর+
৫।
হে মোর দূর্ভাগা দেশ, যাদের করেছ অপমান,
অপমানে হতে হবে তাদের সবার সমান।
মানুষের অধিকারে বঞ্চিত করেছ যারে,
সন্মুখে দাঁড়ায়ে রেখে তবু কোলে দাও নাই স্থান।
উত্তর+
৬। যারা মূর্খ, যারা কোন কালেই কিছু করবে না, তারাই শুধু বলে অসম্ভব। এ জগতে মানুষের অসম্ভব বলে কিছুই নেই, কিছু থাকতেও পারে না।
উত্তর+
৭। আমরা যতই অধ্যায়ন করি ততই আমাদের অজ্ঞানতাকে আবিষ্কার করি।
উত্তর+
৮। এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না। যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
উত্তর+
৯। আমরা প্রথমে আমাদের অভ্যাসগুলো করি, তারপর অভ্যাসই আমাদের চালনা করে।
উত্তর+
১০। যে কোন কাজ করে না শুধু যে সেই অলস তা নয়, যে ছোট কাজে আটকে আছে এবং বৃহত্তর ও মহত্তর কাজে যাকে ব্যবহার করা যেত তিনিও অলস।
উত্তর+
১১। দুই শত্রুর মধ্যে এমনভাবে কথাবার্তা বল, তারা পরষ্পরে মিলে গেলেও যেন তোমাকে লজ্জিত হতে না হয়।
উত্তর+
১২। স্ত্রীর প্রতি ভালবাসার পিছনে কামনা আছে, ছেলের প্রতি ভালবাসার পিছনে আমাদের উচ্চাশা আছে, কিন্তু মেয়ের প্রতি ভালবাসার পেছনে কিছুই নেই।
উত্তর+
১৩। বিদ্ধানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র।
উত্তর+
১৪। মেয়ে মানুষের কান্নার পিছনে সব সময় কারণ বা যুক্তি থাকে না।
উত্তর+
১৫। “চোখের বদলে চোখ, দাঁতের বদলে দাঁত” – এই নীতি অনুসরন করলে পৃথিবীর সব মানুষ দন্তহীন ও অন্ধ হয়ে যাবে।
উত্তর+
১৬। যে খেলায় কেউ জিততে পারে না, সেটাই সবচেয়ে খারাপ খেলা।
উত্তর+
১৭। গণতন্ত্র হচ্ছে এমনই এক ধরনের সরকার যা জনগণের এবং জনগণের দ্বারা, জনগণের জন্যই তৈরী।
উত্তর+
১৮। ধর্মের গোঁড়ামি দরিদ্রকে আরো দরিদ্র করে তোলে।
উত্তর+
১৯। যে কথা তোমার শত্রু হতে গোপন রাখতে চাও, তা মিত্র হতেও গোপন রাখ। কারণ মিত্রও একদিন শত্রু হতে পারে।
উত্তর+
২০। লাইব্রেরী হচ্ছে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অস্ত্রাগার।
উত্তর+
২১। সাধারণ লোকের অসাধারণ চাহিদা চরম কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
উত্তর+
২২। সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা,
দেশ মাতারই মুক্তিকামী দেশের সে যে আশা।
উত্তর+
২৩। চেষ্টা করিলেও যে সকল সময়েই সিদ্ধিলাভ হয় তাহা না হইতেও পারে, কিন্তু চেষ্টা না করিয়া যে ব্যর্থতা তাহা পাপ, তাহা কলঙ্ক।
উত্তর+
২৪। একদিন যাকে ভালবেসেছি কোনদিন কোন কারণেই আর তার পরিবর্তন হবার জো নেই, মনের এই অচল অনড় জড়ধর্ম সুস্থও নয় সুন্দরও নয়।
উত্তর+
২৫। জনসাধারণের লজ্জা বা কৃতজ্ঞতা বলে কিছু নেই।
উত্তর+
২৬। জনগণ, কেবলমাত্র জনগণই হচ্ছে বিশ্ব ইতিহাস সৃষ্টির চালক শক্তি।
উত্তর+
২৭। বয়স বাড়ছে এ অনুভুতি জীবনের পূর্বাহ্নে যেমনই আনন্দদায়ক অপরাহ্নে তেমনি অপ্রীতিকর। দাদার চেয়ে অনেক বড় হওয়ার সাধ বড় হয়ে বাবার মত হলে আপনিই উবে যায়।
উত্তর+
২৮। যা তুমি জান না, তা বলো না; আর যা তুমি জানো, তা যথাস্থানে বলতে কুন্ঠিত হয়ো না।
উত্তর+
২৯।
যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে,
সহস্র শৈবাল দাম বাঁধে আসি তারে।
যে জাতি জীবনহারা অচল অসাড়,
পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোকাচার।
উত্তর+
৩০।
দোসর খুঁজিও বাসর বাঁধি গো,
জলে ডুবি বাঁচি পাইলে ডাঙ্গা,
কালো আর ধলো বাইরে কেবল
ভিতরে সবার সমান রাঙা।
উত্তর+
৩১। পরের অস্ত্র কাড়িয়া লইলে নিজের অস্ত্র নির্ভয়ে উচ্ছৃঙ্খল হইয়া উঠে।
উত্তর+
৩২। কর্মহীন জীবন হতাশার কাফন জড়ানো একটি জীবন্ত লাশ।
উত্তর+
৩৩। যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই
মিলিলেও মিলিতে পারে অমূল্য রতন।
উত্তর+
৩৪। যার অল্প আছে সে দরিদ্র নয়, যে বেশি আশা করে সেই দরিদ্র।
উত্তর+
৩৫। নদীতে স্রোত আছে তাই নদী বেগবান, জীবনে দ্বন্দ্ব আছে তাই জীবন বৈচিত্রময়।
উত্তর+
৩৬। দুঃখের একমাত্র মৌন ভাষাই হল অশ্রু।
উত্তর+
৩৭। আমরা জীবন যুদ্ধের ঝড় এবং হিমবাহের ধাক্কা অনেক সহ্য করতে পারি, কিন্তু ছোট ছোট দুশ্চিন্তা যা আমরা দুটি আঙ্গুলের সাহায্যে মেরে ফেলতে পারি, তার কাছে হেরে যাই।
উত্তর+
৩৮। এ দেশ হিন্দুর নয়, মুসলমানেরও নয়, এ দেশকে যে নিজের দেশ বলে ভাববে এ দেশ তার। এ দেশের কল্যান দেখে যার মন আনন্দে ভরে উঠবে এ দেশ তার। এ দেশের দুঃখে কাঁদবে যে এ দেশ তার।
উত্তর+
৩৯। সমাজই ধনী গরীব সৃষ্টি করে, ঈশ্বর নয়।
উত্তর+
৪০। ধর্মের ব্যাপারে যারা অন্ধ, তারা কখনো স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে পারে না।
উত্তর+
৪১। ধর্ম শোষকদের শ্রেষ্ঠ হাতিয়ার।
উত্তর+
৪২। ধর্মের সব নির্দেশ কখনো মূল্যবোধ বলে মানা যায় না। ধর্মের এমন নির্দেশ আছে যা প্রয়োগ করা যায় না সব মানুষের উপর, অনেক নির্দেশ আছে যা মনুষত্ব বিরোধী।
উত্তর+
৪৩। মানবতাই মানুষের একমাত্র ধর্ম হওয়া উচিত।
উত্তর+
৪৪। সবকিছু মেনে নেওয়ার অর্থাৎ আনুগত্যের নিয়মকানুন এসেছে ধর্মগ্রন্থ থেকে এবং মুক্তি বা স্বাধীনতার নিয়মকানুন এসেছে বিজ্ঞান বা মানুষের মন থেকে।
উত্তর+
৪৫। মূর্খ ও জ্ঞানহীন মানুষের ধার্মিক হইবার অধিকার নাই। সে ধার্মিক হইতেও পারে না।
উত্তর+
৪৬। নিজেকে বড় ভাবা যেমন দোষের, নিজেকে ছোট ভাবাও তেমনি দোষের। নিজের সন্বন্ধে সঠিক ধারণা থাকাই যুক্তিযুক্ত।
উত্তর+
৪৭। একজন নারী হয় ভালবাসে অথবা ঘৃণা করে, এছাড়া জানেনা তৃতীয় কোন পন্থা।
উত্তর+
৪৮। ধৈর্য্য ধারণকারী পরিশ্রমী মানুষ একদিন জয়লাভ করবেই।
উত্তর+
৪৯। কোন কালে একা হয়নিকো জয়ী পুরুষের তরবারী
প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয় লক্ষী নারী।
উত্তর+
৫০। হাদীস কোরআন ফেকা লয়ে যারা করিছে ব্যবসাদারী,
মানে নাকো তারা কোরআনের বাণী সমান নর ও নারী।
শাস্ত্র ছাকিয়া নিজেদের যত সুবিধা বাছাই করে,
নারীদের বেলা গুম হয়ে রয় গুমরাহ তত চোরে।
উত্তর+
৫১। মেয়ে মানুষ চেনেছেন বলে অহংকার করবেন না। কেননা আপনি জানেন না আর একটি মেয়ে আপনাকে কি শিক্ষা দেবে।
উত্তর+
৫২। যে তোমার কাছে পরনিন্দা করে, নিশ্চয় জেনো সে অপরের কাছে তোমার নিন্দাও করে।
উত্তর+
৫৩। আমি তেমন পুরুষকেই পছন্দ করি যার ভবিষ্যৎ আছে, আর তেমন মহিলাকেই পছন্দ করি যার অতীত আছে।
উত্তর+
৫৪। যে কোনদিন পরাজিত হয়নি, সে কখনো বিজয়ী হতে পারে না।
উত্তর+
৫৫। আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
উত্তর+
৫৬। কোন কাজে যার নিজস্ব পরিকল্পনা নেই, তার সাফল্য অনিশ্চিত।
উত্তর+
৫৭। যে সমস্ত জীব পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে বা অভিযোজিত হয়ে উপযুক্ত হবে তারাই প্রাকৃতিক নির্বাচন পাবে এবং বেঁচে থাকবে।
উত্তর+
৫৮। মজুরের ঘাম শুকাইবার পূর্বে তাহার মজুরী দিয়ে দাও।
উত্তর+
৫৯। একটা পরীক্ষায় খারাপ করলেই জীবনের সব পরীক্ষা শেষ হয়ে যায় না।
উত্তর+
৬০। যা পাবে না তার জন্য হাত বাড়িও না।
উত্তর+
৬১। প্রথম পেয়ালায় মানুষ মদ খায়, দ্বিতীয় পেয়ালায় মদ মদকে কায় এবং তৃতীয় পেয়ালার সময় মদ মানুষকে খায়।
উত্তর+
৬২। জন্মদাতা হওয়া সহজ; কিন্তু পিতা হওয়া বড় কঠিন।
উত্তর+
৬৩। যত সুন্দর কথাই হোক, আর অতি সুন্দর বর্ণনা হোক না কেন, মানুষ পুনরাবৃত্তি সইতে পারে না। কারণ মানুষের জীবনে পুনরাবৃত্তি নেই।
উত্তর+
৬৪। পুরুষের দেহ বড় বিশ্বাসঘাতক, জান্তব, নারী দেহের তাপ সইতে পারে না। ঘিয়ের মত গলে যায়।
উত্তর+
৬৫। মানুষ প্রগতিশীল। চিন্তার রাজ্যে প্রগতি না এলে কর্মের রাজ্যে কখনো প্রগতি আসতে পারে না।
উত্তর+
৬৬। এক মিথ্যাকে বারবার প্রচার করো, দেখবে সেটাই সত্য বলে সবাই মেনে নেবে।
উত্তর+
৬৭। আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা
আমি বাঁধি তার ঘর,
আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই
যে মোরে করেছে পর।
উত্তর+
৬৮। প্রয়োজন আইনের তোয়াক্কা করে না।
উত্তর+
৬৯। যে কখনো প্রশ্ন করে না, সে হয় সবকিছু জানে, নয়তো কিছুই জানে না।
উত্তর+
৭০। মানুষই একমাত্র প্রাণী যে ক্ষিধে না পেলেও খায় এবং তৃষ্ণা না পেলেও পান করে।
উত্তর+
৭১। কামনা আর প্রেম এ দুটো হচ্ছে সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস। কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা আর প্রেম হচ্ছে ধীর, প্রশান্ত ও চিরন্তন।
উত্তর+
৭২। প্রেম জীবনকে দেয় ঐশ্বর্য মৃত্যুকে দেয় মহিমা। কিন্তু প্রবঞ্চিতাকে দেয় কি? তাকে দেয় দাহ! যে আগুন আলো দেয় না অথচ দহন করে, সেই দীপ্তিহীন অগ্নির নির্দয় দহনে পলে পলে দগ্ধ হলেন কাণ্ডজ্ঞানহীন হতভাগ্য।
উত্তর+
৭৩। মেয়েরা স্বভাবতঃ সাবধানী, তাই প্রেমে পড়ে তারা ঘর বাঁধে। ছেলেরা স্বভাবতঃই বেপরোয়া তাই প্রেমে পড়ে তারা ঘর ভাঙ্গে। প্রেম মেয়েদের কাছে একটা প্রয়োজন, সেটা আটপৌরে শাড়ীর মত নিতান্তই সাধারণ তাতে না আছে উল্লাস, না আছে বিস্ময়, না আছে উচ্ছলতা। ছেলেদের পক্ষে প্রেম জীবনের দুর্লভ বিলাস, গরীবের ঘরে বেনারসী শাড়ীর মতো ঐশ্বর্যময় যে পায় সে অনেক দাম দিয়েই পায়। তাই প্রেমে পড়ে একমাত্র পুরুষেরাই করতে পারে দুরূহ ত্যাগ এবং দুঃসাধ্য সাধনা।
উত্তর+
৭৪। ছোট ছোট বিচ্ছেদ প্রেমকে গভীর করে আর দীর্ঘ বিচ্ছেদ প্রেমকে হত্যা করে।
উত্তর+
৭৫। মানুষ বই দিয়ে অতীত ও ভবিষ্যতের মধ্যে সাঁকো বেঁধে দিয়েছে।
উত্তর+
৭৬। বই কিনে কেউ কোনদিন দেউলিয়ে হয় না।
উত্তর+
৭৭। যারা আমাদের এই সোনার দেশকে দু’ভাগ করেছে তারা আমাদের দুষমন। আমার মতে পাকিস্তান বলতে কিছুই না, এই শব্দটি বিভ্রান্তি সূচনা করবার ও স্বার্থসিদ্ধির একটি পন্থা মাত্র।
উত্তর+
৭৮। পুণ্য পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে
মানুষ হইতে দাও তোমার সন্তানে।
উত্তর+
৭৯। জগতে বঞ্চিত হওয়ার মধ্যে আছে দুঃখ। কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় আছে অসন্মান। সেই আত্মবমাননার লজ্জা দুস্তর। প্রাণভিক্ষার চাইতেও প্রেমভিক্ষা গ্লানিকর।
উত্তর+
৮০। তুমি যত বড় নও, যদি কোন ব্যক্তি তোমাকে তার চাইতে বড় বলে, তবে তার সংস্পর্শ হতে দূরে থাকবে।
উত্তর+
৮১। নির্বোধের বন্ধুত্ব থেকে দূরে থাক। কারণ, সে উপকার করতে চাইলেও তার দ্বারা তোমার ক্ষতি হয়ে যাবে।
উত্তর+
৮২।
নগদ যা পাও হাত পেতে নাও
বাকীর খাতায় শূন্য থাক
দূরের বাদ্য লাভ কি শুনে
মাঝখানে যে বেজায় ফাঁক।
উত্তর+
৮৩। আধুনিক বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে বেগ, কিন্তু কেড়ে নিয়েছে আবেগ, তাতে আছে গতির আনন্দ, নেই যতির আয়েস।
উত্তর+
৮৪। ছল চাতুরী, বঞ্চনা প্রতারণা, জাল, জুয়াচুরি, ঘুষ, অন্যায়, অবিচার, নির্যাতন, ঈর্ষা, আসুয়া, আত্মরতি, রিরিৎসা, প্রভৃতি যুগের সামাজিক যন্ত্রণার জন্য শিক্ষিত মানুষই তো দায়ী। অতএব বিদ্যাতে বুদ্ধি বাড়ে চরিত্র গড়ে না।
উত্তর+
৮৫। নিজে ঠিক থাকলেই হলো, লোকে কি বলে না বলে তা নিয়ে মাথা ঘামানো উচিত নয়।
উত্তর+
৮৬। জনগণ, কেবলমাত্র জনগণই হচ্ছে বিশ্ব ইতিহাস সৃষ্টির চালক শক্তি।
উত্তর+
৮৭। প্রেমহীন দাম্পত্য জীবন ব্যভিচারের নামান্তর।
উত্তর+
৮৮। আমি সে পুরুষ মানুষকেই ভালবাসি যার ভবিষ্যৎ আছে, এবং সে স্ত্রীলোককে যার অতীত আছে।
উত্তর+
৮৯। নিজের হাত ও পায়ের উপর যে ভরসা করে, সে ঠকে না।
উত্তর+
৯০। ভাগ্য বলে কোন কিছু নেই, প্রত্যেকের চেষ্টা ও যত্নের উপর তা গড়ে উঠবে।
উত্তর+
৯১। ভাল কাজ করতে নামলে সকলকে খুশী রাখা সম্ভব হয় না।
উত্তর+
৯২। যে পুরুষ নারীকে তার দায়িত্বের, তার দুঃখের, তার অপমানের সমান অংশ দইতে চায় না, তাকে শুধু ভালবাসা খেলার পুতুল সাজিয়ে রাখতে চায়, সে দুর্বল, সে কাপুরুষ, তারি বিরুদ্ধে আধুনিক নারীর বিদ্রোহ।
উত্তর+
৯৩। নদীর গতিপথ যেমন নির্দেশ করে দেওয়া যায় না, ভাষাও তেমনি। একমাত্র কালই ভাষার গতি নির্দেশ করে।
উত্তর+
৯৪। বুলেটের থেকে ব্যালট অনেক শক্তিশালী।
উত্তর+
৯৫। ভাবুক আর ভ্রমণকারী দুনিয়ার শ্রেষ্ট দরবেশ।
উত্তর+
৯৬। শত পুষ্পের বিকাশ সম্ভব হোক, শত মতের মধ্যে সুস্থ প্রতিযোগিতা চলুক।
উত্তর+
৯৭। কোন মতই চিরন্তন নয়। যুগ ও পরিবেশের সঙ্গে সকল মত ও মতাদর্শকে আপোস করে চলতে হয়।
উত্তর+
৯৮। হুইস্কির মধ্যে ভীরু সাহস খোঁজে, দুর্বল শক্তি খোঁজে, দুঃখী শান্তি খোঁজে, কিন্তু অধঃপতন ছাড়া কিছুই পায় না।
উত্তর+
৯৯। মন্দ কাজ হতে আত্মরক্ষার জন্য পরিচ্ছন্ন মনের প্রয়োজন। মন পরিচ্ছন্ন থাকলে দেহও পরিচ্ছন্ন থাকে।
উত্তর+
১০০। মানুষের মন আকাশের চেয়ে বড় সমুদ্রের চেয়ে গভীর হতে পারে।
উত্তর+
১০১। আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?
উত্তর+
১০২। এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
মিছিলের সব হাত
কন্ঠ
পা এক নয়।
উত্তর+
১০৩। তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবী
মোল্লা পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবি।
উত্তর+
১০৪। কূৎসিত মন একটি সুন্দর মুখের সমস্ত সৌন্দর্য কেড়ে নেয়।
উত্তর+
১০৫। অনন্ত চরাচরে স্বর্গমর্ত ছেয়ে
সব চেয়ে পুরাতন কথা, সব চেয়ে
গভীর ক্রন্দন–“যেতে নাহি দিব”। হায়,
তবু যেতে দিতে হয়, তবু চলে যায়।
উত্তর+
১০৬। মা সব ক্ষেত্রে সব পরিবেশে মা।
উত্তর+
১০৭। প্রতিটি মানুষ চাঁদের মত, যার একটা অন্ধকার দিক আছে।, যে দিক সে কাউকে দেখাতে চায় না।
উত্তর+
১০৮। যারা লেখাপড়া জানেনা তারাই শুধু মূর্খ নয়। যারা জানতে বুঝতে চায় না, যারা প্রশ্ন করতে পারে না, যাদের জ্ঞানতৃষ্ণা নেই তারাও মূর্খ।
উত্তর+
১০৯। যতকাল রবে পদ্মা যমুনা
গৌরী-মেঘনা বহমান
ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবর রহমান।
উত্তর+
১১০। রক্ষণশীলরা শুধু প্রগতির শত্রু নয়, তারা জগতের বোঝাস্বরূপ।
উত্তর+
১১১। যে ব্যক্তি রোগ পুষে রাখতে চায় তার চিকিৎসা নেই। যে ব্যক্তি চিকিৎসকের কাছে রোগ গোপন করে তার আরোগ্য নেই।
উত্তর+
১১২। প্রত্যেক জিনিসের কিছু এবং কিছু জিনিসের সবকিছু পড়া ভাল।
উত্তর+
১১৩। এ জগতে হায় সে বেশি চায় যার আছে ভুরি ভুরি
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।
উত্তর+
১১৪। পরশ্রীকাতর এবং লোভী ব্যক্তি কখনো শান্তি লাভ করে না।
উত্তর+
১১৫। সব জন্তুরই আছে সঙ্গম ঋতু, বৎসরের বাকী সময়টা তারা সংযম পালন করে। সংযম নেই কেবল মানুষের, কোন ঋতুই তারা বাদ দেয় না – সমাজপতিরাও নয়, সুনীতি সংঘের আচার্যগণও নন।
উত্তর+
১১৬। সংসারে সুখী হওয়ার দুটি উপায় – রোজগার বাড়ানো অথবা চাহিদা কমানো।
উত্তর+
১১৭। মনে রেখো, এ সংসারে দুর্বলের ঠাঁই নেই, অযোগ্যকে ক্ষমা করে না কেউ।
উত্তর+
১১৮। শুনহ মানুষ ভাই, সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।
উত্তর+
১১৯। মানষ মানুষকে সর্বহারা করে। সর্বহারারা অবশ্যই একদিন জাগবে এবং এর প্রতিশোধ নেবে।
উত্তর+
১২০। যে দেশে অসংখ্য দরিদ্র লোক আছে, তাদের সভ্য জাতি বলে গর্ব করা উচিত নয়।
উত্তর+
১২১। যা তুমি আজ করতে পার তা কখনও কালকের জন্য ফেলে রাখবে না।
উত্তর+
১২২। সুনাম অর্জন করাটা যত কৎিন নষ্ট করাটা তত সহজ।
উত্তর+
১২৩। কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তা বহুদূর,
মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক-মানুষেতে সুরাসুর।
উত্তর+
১২৪। সুখ ও শান্তির মধ্যের অবস্থানকে বলে স্বস্তি।
উত্তর+
১২৫। আগামী দিনের বংশধরেরা জানুক যে, তাদের পূর্বপুরুষগণ মোটেই কাপুরুষ ছিলেন না। স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য বাংলায় কখনো প্রাণের অভাব হয়নি। বাংলার মাটি বহু আত্মত্যাগী প্রাণের জন্ম দিয়েছে – আরো দেবে।
উত্তর+
১২৬। ভারতবর্ষে তিনটি জাত আছে – একটি হিন্দু। তারা আগে চিন্তা-ভাবনা করে, পরে কাজ করে। দ্বিতীয়টি মুসলমান। তারা আগে কাজ করে, তারপর চিন্তা করে। তৃতীয়টি শিখ। তারা কাজটাই করে – আগে চিন্তা করে না, পরেও চিন্তা করে না।
উত্তর+
১২৭। প্রীতি-প্রেমের পূণ্য-বাধঁনে যবে মিলি পরস্পরে,
স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরই কুঁড়ে-ঘরে।
উত্তর+
১২৮। মন খুলে যে হাসতে পারে না সেই পৃথিবীর সবচেয়ে অসুখী ব্যক্তি।
উত্তর+
১২৯। প্রতিটা মেয়ে হয়তো তার স্বামীর কাছে “রাণী” হয়ে থাকতে পারেনা। কিন্তু প্রতিটা মেয়ে তার বাবার কাছে “রাজকন্যা” হয়ে থাকে।
উত্তর+
১৩০। যে দেশে গুণের সমাদর নেই, সে দেশে গুণী জন্মাতে পারে না।
উত্তর+
১৩১। মূর্খের উপাসনা অপেক্ষা জ্ঞানীর নিদ্রা শ্রেয়।
উত্তর+
১৩২। প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন।
উত্তর+
১৩৩। এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না, যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
উত্তর+
১৩৪। সমুদ্রের জীবনে যেমন জোয়ার-ভাটা আছে, মানুষের জীবনেও আছে। মানুষের সঙ্গে এই জায়গাতেই সমুদ্রের মিল।
উত্তর+
১৩৫। যার টাকা আছে তার কাছে আইন খোলা আকাশের মত, আর যার টাকা নেই তার কাছে আইন মাকড়ষার জালের মত!
উত্তর+
১৩৬। ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।
উত্তর+
১৩৭। মেয়েদের চোঁখে দুই রকমের অশ্রু থাকে,
একটি দুঃখের অপরটি ছলনার।
উত্তর+
১৩৮। মৃত্যুর চেয়ে কঠিন হচ্ছে জীবন। কেননা দুঃখ-কষ্ট বিপদ আপদ কেবল জীবনেই ভোগ করতে হয় মৃত্যু তা থেকে মুক্তি দেয়।
উত্তর+
১৩৯। সংসারে কারো ওপর ভরসা করো না, নিজের হাত এবং পায়ের ওপর ভরসা করতে শেখো।
উত্তর+
১৪০। যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি, আশু গৃহে তার দখিবে না আর নিশীথে প্রদীপ ভাতি।
উত্তর+
১৪১। মানুষের মনের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো সংশয় অবিশ্বাস আর সন্দেহ।
উত্তর+
১৪২। আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না।
উত্তর+
১৪৩। হিন্দু না ওরা মুসলিম এই জিজ্ঞাসে কোন জন হে, কাণ্ডারি বল ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা’র।
উত্তর+
১৪৪। জীবনে কিছু কিছু প্রশ্ন থাকে যার উত্তর কখনও মিলেনা, কিছু কিছু ভুল থাকে যা শোধরানো যায়না, আর কিছু কিছু কষ্ট থাকে যা কাউকে বলা যায়না।
উত্তর+
১৪৫। কামনা আর প্রেম দুটি হচ্ছে সম্পুর্ণ আলাদা। কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা মাত্র আর প্রেম হচ্ছে ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন।
উত্তর+

সুত্র: বাণী চিরন্তনী – কাজী আব্দুল আলীম, ইন্টারনেট ও ও পত্র-পত্রিকা

বিখ্যাত ব্যক্তিদের জনপ্রিয় উদ্ধৃতি” তে 3টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।